October 7, 2024, 3:29 pm

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

নির্বাচনে জো বাইডেনই হচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেনই ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী হচ্ছেন।আগস্টে উইসকনসিনে ডেমোক্র্যাটদের জাতীয় কনভেনশনে আনুষ্ঠানিকভাবে বাইডেনের নাম ঘোষিত হবে।খবর আলজাজিরা ও রয়টার্সের।গতকালই ৩৯৭৯ প্রতিনিধির মধ্যে ১৯৯১ জনের সমর্থন পেয়ে যান এ নেতা। ফলে ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখোমুখি হচ্ছেন সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট।বার্নি স্যান্ডার্স হঠাৎ করে নির্বাচনী দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোয় ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে বাইডেনের নামই প্রায় চূড়ান্ত।স্যান্ডার্স আগেই জানিয়ে ছিলেন, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তার প্রচার দল কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাইডেনের প্রচার দলকে সহায়তা করবে।বছরের শুরুতে অনেক ডেমোক্র্যাট নেতাই প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার দৌড়ে নাম লিখিয়েছিলেন। কিন্তু তাতে বরাবরই এগিয়েছিলেন বাইডেন।ট্রাম্পের কট্টর সমালোচক বাইডেন জনপ্রিয়তার দিক থেকেও বর্তমান প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে অনেকটাই এগিয়ে।অবশ্য ট্রাম্পের দাবি, এসব সমীক্ষায় তিনি বিশ্বাসী নন। নভেম্বরে আসল লড়াইয়ে তিনিই জিতবেন বলে আশাবাদী ট্রাম্প। বাইডেনকে তিনি ‘স্লিপি জো’ বলে ডেকে থাকেন।বাইডেন প্রেসিডেন্ট হলে করের বোঝা বাড়বে বলেও আমেরিকার মানুষকে সতর্ক করেছেন ট্রাম্প। বাইডেনের সীমান্ত নীতিকেও বরাবর আক্রমণ করে এসেছেন তিনি।তবে বাইডেনও ট্রাম্পকে খোঁচা দিয়ে বলেছেন– দেশে এখন নেতৃত্বের বড্ড অভাব। এমন এক জননেতা আমাদের প্রয়োজন, যিনি গোটা দেশকে সঙ্ঘবদ্ধ করবেন, যিনি দেশে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন।ডেলাওয়ার স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শুক্রবার বক্তৃতা দিতে গিয়েও ট্রাম্পের আর্থিক নীতির সমলোচনা করেছেন বাইডেন।তার অভিযোগ, লাখ লাখ মার্কিন নাগরিকের চাকরি খোয়ানোর কোনো দায়ই প্রেসিডেন্ট নিচ্ছেন না। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ফের চাকরিতে যোগদান করলেও প্রেসিডেন্টের কোনো কৃতিত্ব থাকবে না।আগেও বাইডেন বলেছিলেন, এমন এক প্রেসিডেন্ট আমাদের দরকার, যিনি নাগরিকদের কথা ভাববেন।

ডিটেকটিভ/৭ জুন ২০২০/ইকবাল

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর